Non magni aut recusandae sunt nihil accusamus. Ut et est quam est voluptates qui labore facere. Dolorem quisquam deleniti ab modi nostrum animi tenetur illo. Tempore asperiores aperiam modi nam commodi placeat dolore perferendis. Ea doloribus voluptatem consequatur labore quibusdam. Ipsa blanditiis unde unde nobis. Voluptate aut eos tempora debitis voluptas. Dolores ut ad qui. Voluptatem facere aut eum tempora non nemo.
Ratione qui sed consectetur ut quia rerum et. Vero porro expedita accusantium. Quod ut ipsa maxime sint et fugiat harum. Velit totam neque quae vel quidem eveniet in. Nulla recusandae nobis rerum vel omnis et quos illum. Officiis temporibus ut illo quia aperiam ratione. Reiciendis ipsa illo blanditiis neque dolorem laborum. Quod quae velit eos sit earum deleniti est cumque. Sed est quis et aut. Voluptatem aut voluptas est voluptatibus commodi. Sit ratione velit officiis.
Dolore nulla laborum autem possimus sed. Quos quae repellat ducimus omnis consequatur. Incidunt illo blanditiis et laudantium autem magni ratione dolor. Et sit ad officia debitis asperiores. Atque nisi et nam. Sed sed totam voluptas id delectus animi. Odio et porro libero voluptas molestias maxime vel sint. Ipsa quisquam nihil dolorem nihil. Excepturi et odit recusandae explicabo. Blanditiis non doloribus at.
ইকরা একাডেমি কী ও কেন? শিশুরা আমাদের কাছে আমানত। তাদেরকে সঠিক শিক্ষা-দীক্ষার মাধ্যমে আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা আমাদের দায়িত্ব। যে জাতি এ দায়িত্ব যত সুন্দর ও নিপুণভাবে পালন করতে পারে, জ্ঞানে-গুণে এবং কর্ম-কীর্তিতে তারা হয় ততটাই সমৃদ্ধ। একসময় এদেশের মুসলিম শিশুদের শিক্ষাজীবনের সূচনা হতো ইসলামি শিক্ষার মাধ্যমে। শৈশবেই তারা ইসলামের মৌলিক জ্ঞানার্জন করত। ফলে ইসলামি ভাবধারায় গড়ে উঠত পরিবার ও সমাজ। সময়ের ব্যবধানে আমাদের সেই ঐতিহ্য আজ বিলুপ্তির পথে। যার পরিণতিতে সমাজ থেকে হারিয়ে যাচ্ছে ধর্মীয় চেতনা, ইসলামি মূল্যবোধ ও নৈতিকতা। আধুনিকতার মোড়কে গড়ে উঠছে ধর্মীয় অনুভূতিশূন্য এক নতুন মুসলিম প্রজন্ম। সচেতন মুসলমান মাত্রই বিষয়টি নিয়ে যথেষ্ট চিন্তিত। তাই ইকরা একাডেমি ৬০% সাধারণ শিক্ষা ও ৪০% ইসলামি শিক্ষার সমন্বয়ে দেশজুড়ে যুগোপযোগী এক শিক্ষাকার্যক্রম গড়ে তুলেছে। যেখানে শিক্ষার্থীরা একই সাথে সুশিক্ষিত ও দ্বীনদার মুসলমান হিসেবে গড়ে উঠবে। বিজ্ঞান চর্চার সাথে সাথে ধার্মিকতাও অনুশীলন করবে। জাগতিক জ্ঞানের পাশাপাশি কুরআন-সুন্নাহ ও আরবি ভাষার প্রয়োজনীয় জ্ঞানার্জন করবে। ইকরা একাডেমি জাতীয় শিক্ষাক্রমের আলোকে ইসলামি ভাবধারায় একটি বহুমুখী শিক্ষাক্রম প্রণয়ন করেছে। ফলে ইকরা একাডেমির কোনো শিক্ষার্থী চাইলে পরবর্তীতে হিফজ মাদরাসা, কওমি মাদরাসা, আলিয়া মাদরাসা, সরকারি-বেসরকারি স্কুলসহ যেকোনো ধারার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দক্ষতা ও যোগ্যতার সাথে সংযুক্ত হতে পারবে। সুতরাং এককথায় বলা যায়, মুসলিম শিশুদের সুন্দর ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে এক আদর্শ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান 'ইকরা একাডেমি'।
Dolores provident voluptatibus ut. Aperiam nostrum et alias omnis modi fuga. Totam nobis reiciendis non eos reprehenderit. Vel aspernatur et aut quis asperiores ex. Voluptas ratione atque dolores excepturi impedit accusamus perferendis. Eos enim repudiandae qui officia. Deserunt qui recusandae optio qui non exercitationem. Totam qui asperiores velit perspiciatis voluptas rerum. Quos sed et est sit sed numquam ad cupiditate. Omnis deleniti quas dolore quia vel quam.
Consequuntur id animi fugiat reiciendis. Eos consequuntur possimus voluptate non autem quis. Laborum non consequatur quia labore quia officia earum. Quis libero voluptatem voluptas nemo deleniti sint. Ut praesentium qui quia qui sequi repellat accusamus. Et odit sequi et dicta.
Saepe quo iure corrupti sed. Saepe natus ut ut aut id neque nihil. Et ea qui dolorem repudiandae. Quod aliquid modi voluptas. Reprehenderit iste explicabo sint saepe. Harum et nobis id deserunt exercitationem et. In cum asperiores et neque magni aut. Reiciendis quaerat consequatur nulla porro dolorem natus reprehenderit. Repudiandae vero minima at possimus aliquam necessitatibus.
ইকরা একাডেমি ( একটি যুগোপযোগী দ্বীনি শিশু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান) এখানে কোমলমতি শিক্ষার্থীদেরকে বাংলা, ইংরেজি, গণিত এবং আরবি, কুরআন মাজিদ অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে শিক্ষা দেয়া হয়। প্লে গ্রুপ থেকে তৃতীয় শ্রেণী পর্যন্ত শিক্ষা গ্রহণ করলে, হিফজের উপযোগী করে গড়ে উঠবে। এবং কওমি মাদরাসা সহ যেকোন সরকারি-বেসরকারি স্কুল মাদরাসায় শিক্ষা গ্রহণ করার সুযোগ পাবে, ইংশা-আল্লাহ। শিক্ষার্থীরা জেনারেল শিক্ষার সাথে
ইকরা একাডেমি ( একটি যুগোপযোগী দ্বীনি শিশু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান) এখানে কোমলমতি শিক্ষার্থীদেরকে বাংলা, ইংরেজি, গণিত এবং আরবি, কুরআন মাজিদ অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে শিক্ষা দেয়া হয়। প্লে গ্রুপ থেকে তৃতীয় শ্রেণী পর্যন্ত শিক্ষা গ্রহণ করলে, হিফজের উপযোগী করে গড়ে উঠবে। এবং কওমি মাদরাসা সহ যেকোন সরকারি-বেসরকারি স্কুল মাদরাসায় শিক্ষা গ্রহণ করার সুযোগ পাবে, ইংশা-আল্লাহ। শিক্ষার্থীরা জেনারেল শিক্ষার সাথে
একটি ইসলামি শিশু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস ও অবস্থান খান-ই আযম খান জাহান আলী (রঃ) এর পণ্যভূমি বাগেরহাট সদর উপজেলার ষাটগম্বুজ ইউনিয়ন এর অন্তর্গত রণবিজয়পুর (পশ্চিমপাড়া) এ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে "মাদরাসায়ে নূরিয়া বাগেরহাট" ।এই প্রতিষ্ঠানের বিদ্যালয় বিভাগের লেখাপড়ার মান উন্নত থেকে উন্নততর করার লক্ষে হাফেজ মাওলানা জালালুদ্দীন সাহেবের সৎ নিয়ত ও অক্লান্ত প্ররিশ্রমে প্রতিষ্ঠিত সনামধন্য ইসলামি শিশু-শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান “ইকরা একাডেমি” র একটি শাখা অত্র প্রতিষ্ঠানের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান হিসেবে চালু করা হয়েছে। যার শিক্ষা কার্যক্রম ২০১৯ ঈসায়ি সনের ১লা ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়ে বর্তমানে চলমান রয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানের জমি দাতা, জনাব মাষ্টার শেখ আব্দুর রহমান (এবং তার পরিবার) । প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক, মাওলানা মোঃ আমিনুল ইসলাম প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, শিক্ষার্থীদের ও সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টার ফল এটি। এলাকাবাসীর সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে একটি স্থান করে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানের সার্বিক ক্ষেত্রে সফলতার জন্য মানুষের মাঝে এক ধরনের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা তাঁদের কোমলমতি ছেলে মেয়েদের এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করাতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে অভিভাকগণের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে বেশ প্রসংশনীয় অবদান রাখছে। সবকিছুর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা, শিক্ষকগণের একাগ্রতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদেরকে উপযুক্তভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন চেষ্টা ও পরিকল্পনা এবং মহান আল্লাহর অশেষ রহমত পাওয়ার প্রার্থনা। "নিবেদক" মাওলানা ক্ব-রী মুহাম্মদ আমিনুল ইসলাম